তেলেঙ্গানায় দেশের অন্যতম বড় রিয়েল এস্টেট–বিনোদন প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স।
প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার এই মেগা টাউনশিপ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব ইতিমধ্যেই তেলেঙ্গানা সরকারের কাছে জমা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা ও আবাসন, সবকিছুকে একত্র করে গড়ে উঠবে বিশ্বমানের ‘গ্লোবাল এন্টারটেইনমেন্ট সিটি।
সালমান খান ভেঞ্চার্স অভিনেতা সলমন খানের বিভিন্ন ব্যবসায়িক উদ্যোগ, সিনেমা প্রযোজনা সংস্থা এসকেএফ, বিইং হিউম্যানসহ নানান খাত, এক ছাতার নিচে পরিচালনা করে। তাদের পরিকল্পিত টাউনশিপটি হবে ভারতের প্রথম এমন প্রকল্প, যেখানে সিনেমা, পর্যটন ও আধুনিক লাইফস্টাইল মিলিত হয়ে নতুন এক বিনোদননগরী গড়ে তুলবে।
প্রকল্পের খসড়া অনুযায়ী টাউনশিপে থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম সিটি ও সিনেমা স্টুডিও, থিম-ভিত্তিক পর্যটন জোন, ওয়েলনেস ভিলেজ, প্রাকৃতিক হিলিং স্পেস, বিলাসবহুল হোটেল-রিসর্ট, আধুনিক শপিং কমপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, লাইভ ইভেন্ট এরিনা, বিনোদন কেন্দ্র, স্মার্ট-সিটি সুবিধাসহ উন্নত আবাসিক ও শিক্ষা এলাকা।
তেলেঙ্গানা সরকারের সঙ্গে জমি, নীতি ছাড়, বিনিয়োগ কাঠামো ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। রাজ্য সরকারও প্রকল্পটিকে স্বাগত জানিয়েছে। তাদের ধারণা, এটি বাস্তবায়িত হলে রাজ্যের পর্যটনশিল্প বিপুলভাবে সম্প্রসারিত হবে এবং কয়েক হাজার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই টাউনশিপ বাস্তবায়িত হলে তেলেঙ্গানা দক্ষিণ ভারতের নতুন ‘বিনোদন রাজধানী’ হয়ে উঠতে পারে। দক্ষিণ ভারতের সিনেমা শিল্প আন্তর্জাতিকভাবে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে, সেখানে বলিউড সুপারস্টারের উদ্যোগে এমন আন্তর্জাতিকমানের প্রকল্প তৈরি হলে দেশটির চলচ্চিত্র বাজার আরও বড় হবে।
সালমান খান ভেঞ্চার্স জানিয়েছে, প্রকল্পের লক্ষ্য শুধু বিলাসবহুল আবাসন নয়; বরং ভারতের পর্যটন, সিনেমা ও লাইফস্টাইল খাতকে একত্র করে একটি বড় ইকোসিস্টেম তৈরি করা, যেখানে স্থানীয় প্রতিভা থেকে আন্তর্জাতিক পর্যটক সবাই সমান সুযোগ পাবে।
চূড়ান্ত অনুমোদন পেলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই তেলেঙ্গানার মানচিত্রে যুক্ত হবে দেশের সর্বাধুনিক, বহুমুখী ও বৈশ্বিক মানের এই মেগা টাউনশিপ।
প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার এই মেগা টাউনশিপ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব ইতিমধ্যেই তেলেঙ্গানা সরকারের কাছে জমা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা ও আবাসন, সবকিছুকে একত্র করে গড়ে উঠবে বিশ্বমানের ‘গ্লোবাল এন্টারটেইনমেন্ট সিটি।
সালমান খান ভেঞ্চার্স অভিনেতা সলমন খানের বিভিন্ন ব্যবসায়িক উদ্যোগ, সিনেমা প্রযোজনা সংস্থা এসকেএফ, বিইং হিউম্যানসহ নানান খাত, এক ছাতার নিচে পরিচালনা করে। তাদের পরিকল্পিত টাউনশিপটি হবে ভারতের প্রথম এমন প্রকল্প, যেখানে সিনেমা, পর্যটন ও আধুনিক লাইফস্টাইল মিলিত হয়ে নতুন এক বিনোদননগরী গড়ে তুলবে।
প্রকল্পের খসড়া অনুযায়ী টাউনশিপে থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম সিটি ও সিনেমা স্টুডিও, থিম-ভিত্তিক পর্যটন জোন, ওয়েলনেস ভিলেজ, প্রাকৃতিক হিলিং স্পেস, বিলাসবহুল হোটেল-রিসর্ট, আধুনিক শপিং কমপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, লাইভ ইভেন্ট এরিনা, বিনোদন কেন্দ্র, স্মার্ট-সিটি সুবিধাসহ উন্নত আবাসিক ও শিক্ষা এলাকা।
তেলেঙ্গানা সরকারের সঙ্গে জমি, নীতি ছাড়, বিনিয়োগ কাঠামো ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। রাজ্য সরকারও প্রকল্পটিকে স্বাগত জানিয়েছে। তাদের ধারণা, এটি বাস্তবায়িত হলে রাজ্যের পর্যটনশিল্প বিপুলভাবে সম্প্রসারিত হবে এবং কয়েক হাজার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই টাউনশিপ বাস্তবায়িত হলে তেলেঙ্গানা দক্ষিণ ভারতের নতুন ‘বিনোদন রাজধানী’ হয়ে উঠতে পারে। দক্ষিণ ভারতের সিনেমা শিল্প আন্তর্জাতিকভাবে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে, সেখানে বলিউড সুপারস্টারের উদ্যোগে এমন আন্তর্জাতিকমানের প্রকল্প তৈরি হলে দেশটির চলচ্চিত্র বাজার আরও বড় হবে।
সালমান খান ভেঞ্চার্স জানিয়েছে, প্রকল্পের লক্ষ্য শুধু বিলাসবহুল আবাসন নয়; বরং ভারতের পর্যটন, সিনেমা ও লাইফস্টাইল খাতকে একত্র করে একটি বড় ইকোসিস্টেম তৈরি করা, যেখানে স্থানীয় প্রতিভা থেকে আন্তর্জাতিক পর্যটক সবাই সমান সুযোগ পাবে।
চূড়ান্ত অনুমোদন পেলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই তেলেঙ্গানার মানচিত্রে যুক্ত হবে দেশের সর্বাধুনিক, বহুমুখী ও বৈশ্বিক মানের এই মেগা টাউনশিপ।
তামান্না হাবিব নিশু